উন্নয়নের বার্তাবাহক হিসাবে মানুষের দ্বারে দ্বারে ব্যারিস্টার সাদিক।
মোঃ মামুন অর-রশীদ, ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধিঃ
আমি উন্নয়নের সাথে মানুষকে সম্পৃক্ত করতে চাচ্ছি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সারা বাংলাদেশের যে উন্নয়নের সেটার সাথে মানুষকে সম্পৃক্ত করতে চাই। তাই আমি আমার এলাকার মানুষের অবহেলিত মানুষের উন্নয়ন চাচ্ছি।
স্বাধীনতার পর থেকে আমরা হারিয়ে গিয়েছি। দেখেন আমরা চিনির কল হারিয়েছি, আমরা বিমানবন্দর হারিয়েছি, আমরা রেশন কারখানা হারিয়েছি। কিন্তু এই প্রথম মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে আমরা ঠাকুরগাঁও একটি বিশ্ববিদ্যালয় পেয়েছি।
আশা করি এদের কাজ অতি দ্রুত সম্পন্ন হবে। আমাদের এলাকার মানুষের চাহিদা ছিল একটি মেডিকেল কলেজ এবং একটি ইপিজেড। এটা যদি সংযুক্ত করা হয় তাহলে আমাদের এই অঞ্চলে মানুষের জীবনযাত্রার মানের পরিবর্তন আসবে।
এভাবেই ঠাকুরগাঁওয়ের বিভিন্ন গ্রামে-শহরে উন্নয়নের বার্তা ও জেলাকে বদলে দেওয়ার মশাল নিয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় বাস্তবায়ন ঐক্য পরিষদের প্রধান সমন্বয়ক ও ডেপুটি এর্টনি জেনারেল ব্যারিস্টার নুর-উস সাদিক চৌধুরী ।
তিনি বলেন, আসনটি নৌকার আসন। আশা করি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই আসনের নৌকার প্রতিষ্ঠাতা হবেন। আওয়ামী লীগ যখন বিরোধী দলের ছিল, জান্তা সরকারের আমলে আওয়ামী লীগের দুর্দিনে ছাত্রলীগ করে আসা মানুষ আমি।
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ জাতীয়বাদ লালন করি বুকে। নৌকার প্রতীক যার হাতে তুলে দেবে তার জন্যই আমি নিবেদিত প্রাণ ৷ এটা আমি হই বা অন্য কেউ হোক যেই হোক না কেন আমি তার জন্য কাজ করবো। প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করার জন্য কাজ করব। আমি বিশ্বাস করি যে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ছাড়া এবং বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ছাড়া বাংলাদেশর উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তিনি আরও বলেন, ঠাকুরগাঁও ভাগ্যোন্নয়নের চিন্তা করবে ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ। তাদেরকেই হৃদয় পেতে দেবে, অন্য কাউকে নয়। নিজের ভাগ্যোন্নয়নের জন্য যারা রাজনীতিতে আসেন তাদের দিন শেষ। ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ যা চেয়েছেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দিয়েছেন। তিনি আমাদের ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই আমাদের ঠাকুরগাঁওয়ে মেডিকেল কলেজের চূড়ান্ত ঘোষণার দেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছি।