কক্সবাজার জেলা যুবলীগের আহ্বায়ক/যুগ্ম-আহ্বায়ক পদে জীবন বৃত্তান্ত জমা দেওয়ার আহ্বান।
কক্সবাজার জেলা যুবলীগের কমিটির জন্য আহ্বায়ক/যুগ্ম আহ্বায়ক পদে রাজনৈতিক জীবন বৃত্তান্ত জমা দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস্ পরশ ও সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশ করেন।
সোমবার (২৬ জুন) রাতে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের কেন্দ্রীয় পরিষদের পেইজে কক্সবাজার জেলার আগ্রহী পদ-প্রত্যাশীদের কাছ থেকে জীবন বৃত্তান্ত জমা দেওয়ার জন্য এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ ও সাধারণ সম্পাদক মাইনুল ইসলাম খান নিখিলের কক্সবাজার জেলা যুবলীগের সাংগঠনিক কার্যক্রম গতিশীল ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আহ্বায়ক ও যুগ্ম আহ্বায়ক পদে প্রত্যাশীদের জীবন বৃত্তান্ত আহ্বান করা হয়েছে। সব পদ প্রত্যাশীদের জীবন বৃত্তান্ত যাচাই বাছাই শেষে কেন্দ্র্রীয় কমিটির সাথে আলোচনা করে আহ্বায়ক কমিটি দেওয়া হবে।’ যারা পদ-প্রত্যাশী তাদেরকে আগামী ০৪/০৭/২০২৩ ইং, মঙ্গলবার থেকে ০৬/০৭/২০২৩ইং বৃহস্পতিবার পর্যন্ত প্রতিদিন দুপুর ১২ টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত ২৩, বঙ্গবন্ধু এভিনিউ , যুবলীগের প্রধান কার্যালয়, দপ্তর শাখায় জীবন বৃত্তান্ত জমা নেওয়া হবে।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আহবায়ক কমিটি হলে আহবায়ক হিসেবে লোকমুখে শোনা যাচ্ছে ৪ টি নাম, তাদের মধ্যে রয়েছে ৩ ইফতেখার, তারা হলেন, ইফতেখার উদ্দিন পুতু , সোয়েব ইফতেখার ও জাহিদ ইফতেখার এবং রামু উপজেলার যুবলীগের সাবেক সভাপতি রিয়াজুল আলম, কেন্দ্রীয় যুবলীগের নেতা ইশতিয়াক আহমেদ জয় সহ আরো বেশ কয়েকজনের নামও শোনা যাচ্ছে লোকমুখে।
সম্প্রতি অনুষ্ঠিত পৌরসভা নির্বাচনে নৌকার পক্ষে ভূমিকা রাখা নেতাদেরই মুল্যায়ন করা হবে সাথে নেতৃত্ব দেয়ার সাংগঠনিক ও শিক্ষাগত যোগ্যতাকেও বিবেচনায় রাখা হবে বলে সূত্রটি বলছে। তবে পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক কর্মী হিসেবে পরিচিত সদ্য সাবেক জেলা যুবলীগ সভাপতি সোহেল আহমেদ বাহাদুর কেও মুল্যায়ন তালিকায় রাখা হতে পারে। এ ক্ষেত্রে সোহেল আহমেদ বাহাদুর কে কেন্দ্রীয় যুবলীগে কো-অপ্ট করা হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। শোয়েব ইফতেখার দীর্ঘদিন যুবলীগের রাজনীতির সাথে একনিষ্ঠ হয়ে কাজ করেছেন। ইফতেখার উদ্দিন পুতু বর্তমানে সদর উপজেলা যুবলীগের সভাপতি এবং জাহিদ ইফতেখার দুই দফায় জেলা যুবলীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন।
কথা বলে জেলা যুবলীগের বেশীর ভাগ নেতাদের বক্তব্যের সূত্রে জানা গেছে, একজন কর্মঠ, দক্ষ সংগঠক কে আহবায়ক করে বাকী সবাইকে যুগ্ম- আহবায়ক করে জেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটি করা হলেই সবচাইতে উত্তম কাজ হবে। গেলো ৮ জুন জেলা যুবলীগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষনা করে কেন্দ্রীয় যুবলীগ।
সংযুক্তিঃ জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি ও সর্বশেষ শিক্ষা সনদের ফটোকপি।