চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিক্ষকের মৃত্যু, স্ত্রী-সন্তান গুরুতর আহত
রিয়াজ উদ্দিন:
চকরিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মাওলানা আব্দুল মান্নান (৪৫) নামে এক মাদরাসা শিক্ষক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুরুতর আহত হয়েছেন তাঁর স্ত্রী ও চার বছর বয়সী ছেলে।
গত বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) রাত সাড়ে ৮টার দিকে চকরিয়ার বরইতলি এলাকার বুড়ির দোকান নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত আব্দুল মান্নান পেকুয়ার উজানটিয়া এএস আলিম মাদরাসার সিনিয়র শিক্ষক ছিলেন। তাঁর বাড়ি কক্সবাজার সদর উপজেলার ঈদগাহ ইউনিয়নের চৌফলদন্ডী মাইজপাড়া গ্রামে। তবে তিনি পেকুয়া সদর ইউনিয়নের ভোলাইয়াঘোনা এলাকায় ভাড়া বাসায় পরিবার নিয়ে বসবাস করতেন।
আহত স্ত্রী আরশি (২৭) ও ছেলে শিহাম (৪) বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দুর্ঘটনার পর তাঁদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১২টার দিকে শিক্ষক মান্নানের মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সিএনজি অটোরিকশাযোগে ঈদগাহ এলাকার নিজ বাড়িতে যাচ্ছিলেন আব্দুল মান্নান। পথিমধ্যে বরইতলি এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অটোরিকশাটি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ডাম্পার ট্রাকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনজনই গুরুতর আহত হন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, আব্দুল মান্নান শুধু একজন শিক্ষকই ছিলেন না, বরং ধর্মীয় দায়িত্বও পালন করতেন। তিনি ঈদগাহ ইসলামপুর ধর্মের ছড়া জামে মসজিদের খতিব হিসেবে প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজে ইমামতি করতেন। প্রতি বৃহস্পতিবার তিনি পেকুয়া থেকে ঈদগাহে যেতেন।
তিনি দুই সন্তানের জনক ছিলেন। তাঁর অকাল মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
আহত স্ত্রী আরশি (২৭) ও ছেলে শিহাম (৪) বর্তমানে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। দুর্ঘটনার পর তাঁদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ১২টার দিকে শিক্ষক মান্নানের মৃত্যু হয়।
জানা গেছে, বৃহস্পতিবার রাতে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে সিএনজি অটোরিকশাযোগে ঈদগাহ এলাকার নিজ বাড়িতে যাচ্ছিলেন আব্দুল মান্নান। পথিমধ্যে বরইতলি এলাকায় পৌঁছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে অটোরিকশাটি রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা একটি ডাম্পার ট্রাকে ধাক্কা দেয়। এতে তিনজনই গুরুতর আহত হন।
স্থানীয় সূত্র জানায়, আব্দুল মান্নান শুধু একজন শিক্ষকই ছিলেন না, বরং ধর্মীয় দায়িত্বও পালন করতেন। তিনি ঈদগাহ ইসলামপুর ধর্মের ছড়া জামে মসজিদের খতিব হিসেবে প্রতি শুক্রবার জুমার নামাজে ইমামতি করতেন। প্রতি বৃহস্পতিবার তিনি পেকুয়া থেকে ঈদগাহে যেতেন।
তিনি দুই সন্তানের জনক ছিলেন। তাঁর অকাল মৃত্যুতে এলাকায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।