ধলঘাটা ইউনিয়নে আবারো আলোচনায় কে এই কামরুল?
কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার ধলঘাটা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান কামরুল হাসান। দীর্ঘ অর্ধ যুগ ধরে তিনি প্রিয় ইউনিয়নবাসির সুখদুঃখের সারথি হয়ে আছেন। আসন্ন নির্বাচনে আবারো লড়ছেন তিনি। ধলঘাটাবাসি চান আবারো চেয়ারম্যান কামরুলের বিজয়।
ব্যক্তি জীবনে কামরুল অত্যন্ত সাদাসিধা, সৎ, সজ্জন, মানবিক ও মেধাবী।
২০ বছর আগের ধলঘাটা এই ৭ বছরের ধলঘাটার ব্যবধান আকাশছোঁয়া। যা নিজের চোখে না দেখলে বুঝা বড়ো দায়! শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থা, সামাজিক, পরিবেশ ও সড়ক উন্নয়নসহ সর্বোপরি অভাবনীয় উন্নতির কান্ডারী একজন কামরুল হাসান।
ধলঘাটা ঘুরে জানা যায়, ধলঘাটায় একটি সময় কোন গাইডওয়াল ছিলো না। এখন গাইডওয়াল ও বেড়িবাঁধ হয়েছে। যা এলাকার রক্ষাকবচ। এনজিও’র সমন্বয়ে বিভিন্ন সামাজিক কাজ বাস্তবায়ন হচ্ছে৷ ১০ কোটি টাকার উপরে ৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ শিক্ষা খাতে উন্নয়ন করা হয়েছে। হাসপাতালে ডেলিভারি একসময় ছিলো স্বপ্ন এখন তা বাস্তব। কমিউনিটি ক্লিনিক আধুনিকায়ন হয়েছে। চোখে দেখার মতো লাইব্রেরী করা হয়েছে।
ধলঘাটাবাসির মতে, নিরাপদ, যোগ্য ও দক্ষতা বিবেচনায় কামরুলের তুলনা হয়না। আমরা বিপুল ভোটে আবারো তাঁকে চেয়ারম্যানের চেয়ারে বসাবো ইনশাআল্লাহ।
বৃহস্পতিবার ২২ জুন ২০২৩ সন্ধ্যায় কথা হয়
একসময়ের মেধাবী এই ছাত্রনেতার সাথে।
তিনি জানান, জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। তার শাসনামল ছিলো অত্যন্ত সচ্ছ, সুন্দর ও আলোকিত। বিচারের নামে তিনি প্রহসন করেননি। তাঁর কোন বাহিনী নেই। বরাদ্দের সুষম বন্টন করেছেন। ইউনিয়নবাসি যখন যেভাবে চেয়েছে তাঁকে সেভাবে পেয়েছেন৷
উল্লেখ্য, ৯টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত ধলঘাটা ইউনিয়ন পরিষদ। এখানে মোট ভোটার ৯ হাজার ৮শ’ ৯৯ জন। তারমধ্যে পুরুষ ৫ হাজার ৪শ’ ১৪ জন ও নারী ৪ হাজার ৪শ’ ৮৫ জন।