1. dainikjonopath@gmail.com : admin :
  2. fecmetznutna1982@coffeejeans.com.ua : carlaholleran9 :
  3. mieshaalbertsoncqb@yahoo.com : cornellerickson :
  4. lmkbqyuvvPt@poochta.com : Elliskib :
  5. qevyvaii@mailkv.com : ericglowacki :
  6. intechpedes1984@coffeejeans.com.ua : janncalder75 :
  7. meridithonus@1secmail.org : kianmcnutt53 :
  8. aahsanmanik@gmail.com : M A Manik :
  9. fwgionnjlSi@poochta.com : ManuelVar :
  10. egor932@lotofkning.com : sethgainer82435 :
  11. sm_christopher_wilson@tb-investlab1.ru : wallacelarose6 :
  12. shanicecohen6539@1secmail.net : yolandahiggins6 :
ঢাকা ০৮:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ন্যায্য মূল্য বঞ্চিত চাষীরা আখ বেচছেন ফেরী করে।

প্রতিনিধির নাম

সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

শাহজাহান আকন্দ, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধিঃ
নরসিংদী, মনোহরদীতে আখ চাষীরা ক্ষেতের আখ এক সাথে ক্ষেতে বিক্রি করতে গিয়ে ন্যায্য মূল্য বন্চিত হচ্ছেন।ফলে তারা রিক্সাভ্যানে আখ বেচছেন হাটে বাজারে গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে ফেরী করে।

মনোহরদীর কাচিকাটা ইউনিয়নের দক্ষিন বারুদীয়া গ্রামের বেশকিছু কৃষক জমিতে আখের চাষ করেছেন এবার। ট্যানাই, ঈশ্বরদী, মিছরীদানা জাতের আখ চাষ হয়েছে তাদের।সেখানকার আখচাষীদের অন্যতম উক্ত গ্রামের আব্দুল বারিক (৫০),শাহজাহান(৪৮),শাফি উদ্দীন (৭১),
দানিস (৪৬),ইসমাইল (৪৫) সহ ১৫/২০ কৃষক।তারা বছরব্যাপি কঠোর পরিশ্রম করে এ আখকে বাজারজাতের উপযোগী করে তুলেন। কিন্তু বেচতে গিয়ে রীতিমতো ঠকছেন তারা।

বৃহস্পতিবার গ্রামটির আখক্ষেতগুলো ঘুরে ঘুরে আখচাষীদের সাথে কথা হয়।তারা জানান,ক্ষেত থেকে এক সাথে আখ বেচলে অর্ধেক দামও মেলে না।প্রকারান্তরে নিজের ক্ষেত থেকে নিজে আখ কেটে বাজারে বাজারে ভ্যানে ফেরী করে বেচলে দ্বিগুন দাম মেলে।তবে এতে বাড়তি পরিশ্রম হয়ে থাকে।তাছাড়া মধ্যবিত্ত আখচাষীরা

এতে লজ্জাবোধও করে থাকেন।ফলে কম দাম কবুল করেই ক্ষেতের আখ ক্ষেতেই বেচে দিয়েছেন অনেকে।তাদের মধ্যে অন্যতম উক্ত গ্রামের আখচাষী শাফি উদ্দীন, ইসমাইল,দানিছসহ অনেকে।তারা জানান,অর্ধেক দাম জেনেও তারা বেচতে বাধ্য হয়েছেন।আবার আখের আবাদ করে তার সুফল কোন মধ্যস্বত্বলোভীর হাতে তুলে না দিয়ে নিজেরা প্রতিদিন রিক্সা ভ্যানে ফেরী করে আখ বেচে যাচ্ছেন এমন আখচাষীও সেখানে কম নেই।তাদের একজন আব্দুল বারিক।

ছেলে উমর ফারুকসহ প্রতিদিন আখ কেটে দুটি রিক্সাভ্যানে করে পিতাপুত্র বেরিয়ে পড়েন আখ ফেরী করতে।বৃহস্পতিবার পুত্র উমর ফারুককে ভ্যানে করে রাস্তায় রাস্তায় আখ বেচতে বেচতে মনোহরদী বাজারের পথে আসতে দেখা গেলো।পিতা আব্দুল বারিকের দেখা মিললো দুপুরের পর ভ্যান চালিয়ে পৌর এলাকার দেনায়েত মার্কেটের সামনে।

দক্ষিন বারুদিয়া গ্রামের আখচাষী শাহজাহানের পুত্র শাহ আলমকে ভ্যানে করে আখ বিক্রিরত অবস্থায় দেখা গেলো মনোহরদী বাসষ্ট্যান্ডে।সেখানে আরো আখ বিক্রিতে দেখা হলো পঞ্চাশকুড় গ্রামের রিপনের (২৮)।তিনি জমি থেকে এক সাথে আখ কিনেন।সেই আখ ভ্যান দিয়ে ফেরী করে এলাকার গ্রাম জনপদ ও হাটে বাজারে বেচেন।তিনি জানান,
প্রতিটি আখ জনিতে কেনা পড়ে তার ১২ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে।বিক্রি উঠে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়।

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য
ট্যাগস :
  • আপডেট সময় : ০৮:৩৯:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১২৩ বার পড়া হয়েছে

    • আপনি কি banglarjonopath.com এর নিয়মিত পাঠক?

      View Results

      Loading ... Loading ...
  • পুরনো ফলাফল
    Logo
    সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
    ফজর শুরু৪:০৭
    জোহর শুরু১২:০৫
    আসর শুরু৪:৪২
    মাগরিব শুরু৬:৪০
    ইশা শুরু৮:০৩
    সূর্যোদয় :৫:২৯সূর্যাস্ত :৬:৩৫

    ন্যায্য মূল্য বঞ্চিত চাষীরা আখ বেচছেন ফেরী করে।

    আপডেট সময় : ০৮:৩৯:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

    শাহজাহান আকন্দ, ভ্রাম্যমাণ প্রতিনিধিঃ
    নরসিংদী, মনোহরদীতে আখ চাষীরা ক্ষেতের আখ এক সাথে ক্ষেতে বিক্রি করতে গিয়ে ন্যায্য মূল্য বন্চিত হচ্ছেন।ফলে তারা রিক্সাভ্যানে আখ বেচছেন হাটে বাজারে গ্রামে গ্রামে ঘুরে ঘুরে ফেরী করে।

    মনোহরদীর কাচিকাটা ইউনিয়নের দক্ষিন বারুদীয়া গ্রামের বেশকিছু কৃষক জমিতে আখের চাষ করেছেন এবার। ট্যানাই, ঈশ্বরদী, মিছরীদানা জাতের আখ চাষ হয়েছে তাদের।সেখানকার আখচাষীদের অন্যতম উক্ত গ্রামের আব্দুল বারিক (৫০),শাহজাহান(৪৮),শাফি উদ্দীন (৭১),
    দানিস (৪৬),ইসমাইল (৪৫) সহ ১৫/২০ কৃষক।তারা বছরব্যাপি কঠোর পরিশ্রম করে এ আখকে বাজারজাতের উপযোগী করে তুলেন। কিন্তু বেচতে গিয়ে রীতিমতো ঠকছেন তারা।

    বৃহস্পতিবার গ্রামটির আখক্ষেতগুলো ঘুরে ঘুরে আখচাষীদের সাথে কথা হয়।তারা জানান,ক্ষেত থেকে এক সাথে আখ বেচলে অর্ধেক দামও মেলে না।প্রকারান্তরে নিজের ক্ষেত থেকে নিজে আখ কেটে বাজারে বাজারে ভ্যানে ফেরী করে বেচলে দ্বিগুন দাম মেলে।তবে এতে বাড়তি পরিশ্রম হয়ে থাকে।তাছাড়া মধ্যবিত্ত আখচাষীরা

    এতে লজ্জাবোধও করে থাকেন।ফলে কম দাম কবুল করেই ক্ষেতের আখ ক্ষেতেই বেচে দিয়েছেন অনেকে।তাদের মধ্যে অন্যতম উক্ত গ্রামের আখচাষী শাফি উদ্দীন, ইসমাইল,দানিছসহ অনেকে।তারা জানান,অর্ধেক দাম জেনেও তারা বেচতে বাধ্য হয়েছেন।আবার আখের আবাদ করে তার সুফল কোন মধ্যস্বত্বলোভীর হাতে তুলে না দিয়ে নিজেরা প্রতিদিন রিক্সা ভ্যানে ফেরী করে আখ বেচে যাচ্ছেন এমন আখচাষীও সেখানে কম নেই।তাদের একজন আব্দুল বারিক।

    ছেলে উমর ফারুকসহ প্রতিদিন আখ কেটে দুটি রিক্সাভ্যানে করে পিতাপুত্র বেরিয়ে পড়েন আখ ফেরী করতে।বৃহস্পতিবার পুত্র উমর ফারুককে ভ্যানে করে রাস্তায় রাস্তায় আখ বেচতে বেচতে মনোহরদী বাজারের পথে আসতে দেখা গেলো।পিতা আব্দুল বারিকের দেখা মিললো দুপুরের পর ভ্যান চালিয়ে পৌর এলাকার দেনায়েত মার্কেটের সামনে।

    দক্ষিন বারুদিয়া গ্রামের আখচাষী শাহজাহানের পুত্র শাহ আলমকে ভ্যানে করে আখ বিক্রিরত অবস্থায় দেখা গেলো মনোহরদী বাসষ্ট্যান্ডে।সেখানে আরো আখ বিক্রিতে দেখা হলো পঞ্চাশকুড় গ্রামের রিপনের (২৮)।তিনি জমি থেকে এক সাথে আখ কিনেন।সেই আখ ভ্যান দিয়ে ফেরী করে এলাকার গ্রাম জনপদ ও হাটে বাজারে বেচেন।তিনি জানান,
    প্রতিটি আখ জনিতে কেনা পড়ে তার ১২ থেকে ১৫ টাকার মধ্যে।বিক্রি উঠে ৪০ থেকে ৬০ টাকায়।